পুর্ব আফ্রিকার উগান্ডায়
ব্যাবসার অংশীদার হোন
প্রতি শেয়ার ১০০০ ডলার !
এগ্রো প্রজেক্ট
আমাদের এগ্রো প্রজেক্ট ৫০০০ একরে শুরু হয়েছে । প্রজেক্ট এ ড্রাগন ফল, সজিনা, কলা,তেলাপিয়া মাছ চাষ এবং কিছু গরু ছাগল পালন করব ।
রিয়েল এস্টেট
আমরা ১ বছর পরে প্লট কিনে বাড়ি করে ভাড়া দেব, এগ্রো প্রজেক্ট গোছানর পরে ।
হালাল রিসোর্ট
পুর্ব আফ্রিকায় হালাল রিসোর্ট প্রায় নেই, কিন্তু প্রচুর টুরিস্ট আসেন । ৩য় বছরে আমরা রিসোর্ট এর কাজ শুরু করব ।
আফ্রিকায় আমরা বাংলাদেশ থেকে বিনিয়োগ গ্রহন করতে পারছি না –
আইনগত কারন ।
প্রবাসি বাংলাদেশিরা করতে পারবেন
সরাসরি উগান্ডার আমাদের কোম্পানি একাউন্ট এ ট্রান্সফার করতে পারবেন ! সব মিলিয়ে আমাদের ১৫০০০ শেয়ার থাকবে এই প্রজেক্ট এ ।
৫০০০ একর জমিতে ফার্ম
আমরা গরু, ছাগল, লোকাল ফসল কাসাভা, মিস্টি আলু এসব চাষ করব । একই সাথে অল্প করে ড্রাগন দিয়ে শুরু করে আস্তে আস্তে উৎপাদন বাড়াব ।
এই বিনিয়োগ ২৫ বছর মেয়াদি ।
আপাতত ২৫ বছরের পরিকল্পনা । পরবর্তীতে লাভ ভাল আসলে হয়ত আমরা এখানে জমি পুরোপুরি কিনে ফেলব । সেখানেও জমির মালিকানা শেয়ার সহ থাকবে । পরিচালনায় ফ্রেশি ফার্ম থাকবে ।
এগ্রো প্রজেক্ট এ আমরা কি করব এখানে কি করা হবে
গরু ছাগলের খামার
এখানে গরু ছাগল এর খামার করা হবে, ছেড়ে দিয়ে পালা হবে । কোণ দানাদার খাবার খাওয়ানর দরকার হবে না । আমরা হয়ত ৩০০০ একরে এটা করব ।
ফসল চাষ
১২০০ একর জমিতে আমরা কাসাভা, মিস্টি আলু, ডাল জাতীয় ফসল চাষ করতে চাই যা প্রসেস করে রাখা যায় ।
মাছের খামার
৩০০ একরে আমরা মাছের খামার করতে চাই, প্রধানত তেলাপিয়া এবং মাগুর জাতীয় মাছ এর এখানে প্রচুর চাহিদা ।
ফল বাগান
ফল বাগানের জন্য ম্যাকাডেমিয়া নাট, ড্রাগন ফলের চারা তৈরি করতে চাই । বাজার তৈরির সাথে সাথে আমরা ড্রাগন ফলের চাষ বাড়াতে চাই ।
কিভাবে লভ্যাংশ ভাগ করা হবে
আমরা, পুরো প্রজেক্টকে লাভজনক করার পরে, আমরা লাভের ৫০% ভাগ নেব, ৫০% শেয়ার অনুযায়ী ভাগ করে দেব। উল্লেখ্য, পুরো প্রজেক্ট লাভজনক জায়গায় নিয়ে যেতে ৩ বছর সময় লাগবে, তবে প্রথম বছর এর পরে থেকেই প্রতি বছর ইন্টারন্যাল অডিট রিপোর্ট প্রকাশ করা হবে ।
উল্লেখ্য, এবং গুরুত্বপুর্ন
বিনিয়োগ এর ৩য় বৎসর বা ৩৬ মাস পর থেকে হয়ত আমরা লাভ দেয়া শুরু করতে পারব, এর আগে হবে কিনা এখনই সেটা নিশ্চিত করে বলা সম্ভব না ।
বিনিয়োগ করতে, এসে আমরা চাই না কেউ তার শেষ সম্বল এখানে দিন – কারন এতে বিনিয়োগকারির বিনিয়োগ করার সিদ্ধান্ত ভূল হতে পারে। আপনার অলস টা কা থাকলে সেটা বিনিয়োগ করার পরামর্শ দিচ্ছি ।
একই সাথে, আমরা আইনগত বাধ্যবাধকতা থাকায় – বাংলাদেশে কোন বিনিয়োগ নিচ্ছি না, ব্যাংকে বা ক্যাশে । বাংলাদেশের এবং আমাদের আফ্রিকার অপারেশন পুরোপুরি আলাদাভাবে পরিচালিত হবে ।
নিচের ফর্ম পূরন করুন আপন আগ্রহী হলে, আমরা শুরু করলে ধারাবাহিকভাবে যোগাযোগ করব ।

রেজিস্ট্রেশন করুন
আমাদের ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন এ রেজিস্ট্রেশন করুন

ড্যাশবোর্ড থেকে বুকিং পেজে গিয়ে বুকিং দিন ।
লগিন করার পরে এমন বুকিং অপশন পাবেন । যে কয়টি শেয়ার নিতে চান এখানে সিলেক্ট করে বুকিং দিন ।

বুকিং দিন
লগিন করার পরে এমন বুকিং অপশন পাবেন । যে কয়টি শেয়ার নিতে চান এখানে সিলেক্ট করে বুকিং দিন ।

পেমেন্ট প্রুফ সাবমিট
ব্যাংক ট্রান্সফার করার স্লিপ / স্কিনশট এখানে আপলোড করবেন – বুকিং কোড টড়ান্সফার এর সময়ে লিখে দিলে ভাল হয় ।
এটা ২৫ বছর মেয়াদি প্রোজেক্ট
এই প্রোজেক্ট এর মেয়াদ ২৫ বছর । আমরা ২৫ বছরের জন্য ৪০০০ একর জমি লিজ নিচ্ছি এবং ১০০০ একর জমি কিনতে যাচ্ছি ।
প্রোজেক্ট শেষে কি হবে ?
স্থাবর অস্থাবর সব কিছু বিক্রি করে দিয়ে, বিনিয়োগাকারীদের মাঝে দিয়ে দেয়া হবে শেয়ার অনুপাতে ।
মালিকানা দেয়া হবে কিনা ?
প্রজেক্ট এর মালিকানা পাচ্ছেন – যতদিন প্রজেক্ট থাকবে । যেহেতু ২৫ বছর মেয়াদি , কাজেই এরপর লেনদেন ক্লিয়ার হলে এটা বন্ধ হয়ে যাবে ।
লাভের গ্যারান্টি কি
কি কি কাগজপত্র পাবো বিনিয়োগ করলে
শেয়ার যদি ছেড়ে দিতে চাই তাহলে কি হবে
শেয়ার ফেরত নিতে হলে, ৬ মাস আগে জানাতে হবে। শেয়ার অই সময়ের বাজারদর বা সেই সময়ের নেগোসিয়েশন দামে নির্ধারণ করা হবে।
যদি সবই লস হয়ে যায় তাহলে কি হবে
হিসেব পাব কিভাবে ?
আমরা বিনিয়োগ নিচ্ছি এখন –
বুকিং করে পেমেন্ট প্রুফ সাবমিট করে দিতে পারেন । কিছু বুঝতে সমস্যা হলে আমাদের অফিসিয়াল পেজে মেসেজ করতে পারেন ।